ইন্ডিয়ান ভিসা |
বাংলাদেশি যারা ইন্ডিয়া ভিজিট করতে আগ্রহি কিন্তু ভিসা প্রসেসিং এর ব্যাপারে জানাশুনা নেই তাদের জন্য এই পোস্ট। চলুন আমরা মুল আলোচনা শুরু করি।
ইন্ডিয়ান ভিসা লাগানো আসলে কোন কঠিন কাজ নয়। যদি সব কিছু আপনার জানা থাকে।
প্রথমেই আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের ওয়েবসাইটে http://www.ivacbd.com/ ভিসা অাবেদন ফরম ফিলাপ করতে হবে। আবেদন ফরম পেইজের লিংকে সরাসরী যেতে এখানে ক্লিক করুন
যদি নিজে না পারেন তবে যে কোন ট্রাভেলস এজেন্টকে দিয়ে অনলাইন আবেদন ফরম ফিলাপ করিয়ে নিতে পারবেন। সে জন্য তারা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ফি নেবে।
অনলাইনে আবেদনের সময় আপনার সদ্য তোলা স্ক্যান করা ফটো আপলোড করতে হবে।
প্রথমেই আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারের ওয়েবসাইটে http://www.ivacbd.com/ ভিসা অাবেদন ফরম ফিলাপ করতে হবে। আবেদন ফরম পেইজের লিংকে সরাসরী যেতে এখানে ক্লিক করুন
যদি নিজে না পারেন তবে যে কোন ট্রাভেলস এজেন্টকে দিয়ে অনলাইন আবেদন ফরম ফিলাপ করিয়ে নিতে পারবেন। সে জন্য তারা ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ফি নেবে।
অনলাইনে আবেদনের সময় আপনার সদ্য তোলা স্ক্যান করা ফটো আপলোড করতে হবে।
ফটো নির্দেশনা: সাইজ ৩৫০ পিক্সেল বাই ৩৫০ পিক্সেল বা ২ ইঞ্চি বাই ২ ইঞ্চি। JPEG ফরমেট। 10 Kb থেকে 1 Mb এর ভিতরে হতে হবে।
আবেদনে আপনার পাসপোর্টের সকল তথ্য সহ ফরমের সকল কলাম ফিলাপ করতে হবে।
একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, ফরম ফিলাপের সময় বর্ডার সিলেক্ট করতে হয়। অর্থাৎ কোন বর্ডার দিয়ে যাবেন সেটা উল্যেখ করতে হয়। আপনার ভ্রমনের চাহিদা ও ইচ্ছা অনুযায়ী ভেবে চিন্তে বর্ডার সিলেক্ট করুন। যদি পার্বত্য অঞ্চল ভিজিট করতে চান তবে সিলেটের তামাবিল ডাউকি বর্ডারই ভাল হবে। কারন বর্ডার পার হলেই মেঘালয় রাজ্য। আর ট্যুরিস্ট আকর্ষন শিলং সিটি। মেঘালয়ে গরমের সময়েও থাকে শিতের আমেজ।
একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, ফরম ফিলাপের সময় বর্ডার সিলেক্ট করতে হয়। অর্থাৎ কোন বর্ডার দিয়ে যাবেন সেটা উল্যেখ করতে হয়। আপনার ভ্রমনের চাহিদা ও ইচ্ছা অনুযায়ী ভেবে চিন্তে বর্ডার সিলেক্ট করুন। যদি পার্বত্য অঞ্চল ভিজিট করতে চান তবে সিলেটের তামাবিল ডাউকি বর্ডারই ভাল হবে। কারন বর্ডার পার হলেই মেঘালয় রাজ্য। আর ট্যুরিস্ট আকর্ষন শিলং সিটি। মেঘালয়ে গরমের সময়েও থাকে শিতের আমেজ।
প্রকৃতির নৈস্বর্গিক দৃশ্য |
ডাউকি বর্ডার সিলেক্ট করলে আরেকটি সুবিধা হল আপনি বেনাপোল ও গেদে বর্ডার অথবা বাই এয়ারলাইন্স হয়ে যাওয়ারও পারমিশন পাবেন।
মেঘালয়ে রাস্তার পাশে মেঘের খেলা |
মেঘালয়ের একটি ভিউ পয়েন্টে তোলা ভিডিও
পেমেন্ট হয়ে গেলে এবার আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে। ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার আপনার জেলায় না থাকলে 'স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া' এই সার্ভিস দিয়ে থাকে। সেটাও না থাকলে আপনাকে ঢাকায় ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে যেতে হবে।
পেমেন্ট হয়ে গেলে এবার আপনাকে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে গিয়ে আবেদন জমা দিতে হবে। ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার আপনার জেলায় না থাকলে 'স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া' এই সার্ভিস দিয়ে থাকে। সেটাও না থাকলে আপনাকে ঢাকায় ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে যেতে হবে।
আবেদন জমা দেয়ার সময় যেসব প্রয়োজনীয় ডক্যুমেন্টস লাগবে:-
*অনলাইন আবেদনের প্রিন্টেড কপি
*আপনার পাসপোর্ট ও পাসপোর্টের একসেট ফটোকপি। আবেদনের সময় পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয়মাস অবশিষ্ট থাকতে হবে।
*আপনার ন্যাশনাল আইডির ফটোকপি। না থাকলে জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি।
*আপনার ঠিকানার বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি।
*আপনার পেশাগত সার্টিফিকেটের ফটোকপি।
*আপনার নামের ব্যাংক একাউন্টেরর ৬ মাসের স্টেটমেন্ট। একাউন্ট না থাকলে পাসপোর্টে ডলার এনডোর্স করা থাকতে হবে।
*আপনার পাসপোর্ট ও পাসপোর্টের একসেট ফটোকপি। আবেদনের সময় পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ছয়মাস অবশিষ্ট থাকতে হবে।
*আপনার ন্যাশনাল আইডির ফটোকপি। না থাকলে জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি।
*আপনার ঠিকানার বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি।
*আপনার পেশাগত সার্টিফিকেটের ফটোকপি।
*আপনার নামের ব্যাংক একাউন্টেরর ৬ মাসের স্টেটমেন্ট। একাউন্ট না থাকলে পাসপোর্টে ডলার এনডোর্স করা থাকতে হবে।
আপনার পাসপোর্টসহ সকল ডকুমেন্টস ওরা রিসিভ করে আপনাকে একটা স্লিপ দিয়ে দিবে। তাতে ডেলিভারি ডেট উল্যেখ থাকবে। সাধারনতঃ ১২ দিন পরের ডেট থাকে। আপনাকে ঐ ডেটে পাসপোর্ট কালেক্ট করতে হবে।
আপনার সকল ডকুমেন্টস সঠিক থাকলে পাসপোর্টে ভিসা লেগে আসবে। অন্যথায় ভিসা পাবেন না।
আপনার সকল ডকুমেন্টস সঠিক থাকলে পাসপোর্টে ভিসা লেগে আসবে। অন্যথায় ভিসা পাবেন না।
No comments:
Post a Comment